অর্বিট ডেস্ক- শীতলকুচিতে কেন্দ্রীয় বাহিনীর গুলিতে মৃত্যুর ঘটনায় উত্তাল রাজ্য। তারই মাঝে বিজেপি নেতাদের ঝাঁঝালো বক্তব্যে বাজার আরও গরম হয়ে উঠছে।
প্রথমে দিলীপ ঘোষ, তার সঙ্গে দোসর হলেন সায়ন্তন বসু। জলপাইগুড়ির ধুপগুলিতে বিজেপি প্রার্থীর নির্বাচনী প্রসারে এসে সায়ন্তন বলেন, বেশি খেলতে যেও না শীতলকুচির খেলা খেলে দেবো। বাকি চারদফায় প্রয়োজনে ১৬টি শীতলকুচি হবে।
চতুর্থ দফা ভোটে শীতলকুচিতে কেন্দ্রীয় বাহিনীর গুলিতে চারজনের মৃত্যুর পর শুরু হয় রাজনৈতিক তরজা। মৃত চারজন মুসলিম সম্প্রদায়ের হওয়ায় সুর চড়াতে শুরু করে তৃণমূল ও বামেরা। অন্যদিকে এই ঘটনার প্রতিবাদে রাস্তায় নামে তৃণমূল সমর্থিত বুদ্ধিজীবীরা। অন্যদিকে বিজেপির তরফে পাল্টা অভিযোগ তোলা হয়, আনন্দ বর্মণ নামে যে যুবক মারা গিয়েছে, তার হয়ে কেউ কোনও কথা বলছে না, শুধু হিন্দু বলে।
কমিশনের তরফে জানানো হয়েছিল, শীতলকুচিতে আত্মরক্ষার স্বার্থে গুলি চালিয়েছিল কেন্দ্রীয় বাহিনী। এমনকি ঘটনাস্থলে বোমাবাজি যে হয়েছিল তারও চিত্র ফুটে উঠেছে। যদিও বামেদের বাম ও তৃণমূলের একটা পক্ষ থেকে সামাজিক মাধ্যমে দাবি করা হচ্ছে, কেন্দ্রীয় বাহিনী ভোটারদের প্রভাবিত করছিল, তার প্রতিবাদ করায় বুকে গুলি চালিয়েছে কেন্দ্রীয় বাহিনী।