Breaking News

চেনা থাইল্যান্ডের সঙ্গে ঘুরে দেখুন অফবিট চিয়াং মাই

ভারতের খুব কাছেই যে সব দেশে আছে, তাদের মধ্যে নেপাল যেমন নিজস্ব বৈশিষ্টে উজ্জ্বল, তেমনই আর এক বহুমাত্রিক সৌন্দর্যের দেশ থাইল্যান্ড। রাজধানী ব্যাঙ্কক আর সেই সঙ্গে চিয়াং মাই, চিয়াং রাই, মে হং সন- এই সব অপরূপ অঞ্চল নিয়ে আশ্চর্য সুন্দর এই দেশ। এমনিতে থাইল্যান্ডের খ্যাতি তার অসাধারণ সমুদ্র সৈকতের জন্য। পাটায়া, ফুকেত, কো সামুইয়ের সৈকত চিরকালই পর্যটক আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু।

এর বাইরে এদেশের পার্বত্য প্রকৃতি, সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য, চিরাচরিত আর বর্ণাঢ্য আচার অনুষ্ঠান মুগ্ধ করে দেশ বিদেশের ভ্রমণার্থীকে। থাইল্যান্ডে বেড়াতে গিয়ে এক যাত্রায় এদেশের নানারকম রূপ, রং, উত্সব, ঐতিহ্য দেখা সম্ভব নয়। শুধু রাজধানী শহর ব্যঙ্ককের মন্দির, রাজপ্রাসাদ, আর তার আশ পাশ দেখে বেড়াতেই তিন চারদিন লেগে যায়। এমনকি ব্যাঙ্ককের মন্দির আর রাজপ্রাসাদ এক বেলায় ঘুরে নেওয়া বেশ কঠিন।

রাজপ্রাসাদ দেখেত দেখেত হয়তো দেখবেন, অন্য কোনও মন্দির সেদিনের মতো বন্ধ। আবার এক মন্দির দেখে আর এক মন্দিরে যদি বা পৌঁছলেন, কিন্তু বেশ সময় নিয়ে ভালো করে দেখার সুযোগ হবে না। থাইল্যান্ডে দুটো জিনিস পর্যটকদের মনে রাখা দরকার। এখানকার মানুষের নিষ্ঠাবান ধর্মাচারণ আর প্রবল রাজভক্তি নিয়ে কখনও কোনও অনাস্থা বা অসহিষ্ণুতা ঘুণাক্ষরেও মনে আনবে না। আর রাজপ্রাসাদ বা বৌদ্ধ মন্দিরে প্রবেশের বিধি নিষেধ সবসময় মেনে চলবেন।

ব্যাঙ্কক- কলকাতা থেকে মাত্র দু আড়াই ঘণ্টার উড়ানে, পৌঁছে যাওয়া যায় ব্যাঙ্ককে। চাও প্রায়া নদীর পশ্চিম তীরে ব্যাঙ্ককের গ্রান্ড প্যালেস। না ফ্রা লারন রোডের ওপর প্রায় এক বর্গমাইল জমির ওপর বিস্তত এই রাজপ্রাসাদ বা দুসিত মাহা প্রাসাদ। থাইল্যান্ডের পুরনো রাজাদের রাজপ্রাসাদ। প্রাসাদের সামনেই ঠিক দণ্ডায়মান দুই দৈত্য প্রহরী।

Photo by Sumit Chinchane on Unsplash

১৭৮২ খ্রিস্টাব্দে এই গ্রান্ড প্যালেস নির্মাণ করেন রাজা প্রথম রাম। তখন থেকেই এই প্রাসাদ, থাইল্যান্ডের রাজাদের বাসগৃহ। তবে বর্তমান রাজা এই প্রাসাদে থাকেন না। এই গ্রান্ড প্যালেসের চত্বরে রয়েছে থাইল্যান্ডের সবচেয়ে বড় পর্যটক আকর্ষণ পান্নার বুদ্ধমন্দির। এখানকার লোকেরা বলে ওয়াট ফ্রা কায়েও। একটাই জেড পাথর কেটে তৈরি হয় এই আশ্চর্য মূর্তি। ১৭৮৫ সালে প্রথম রামের সময় মন্দিরটি স্থাপিত হয়।

আরও পড়ুন- উত্তরপূর্ব ভারতের রাজ্য মিজোরাম কী করে বেড়াবেন?

মন্দিরের ভিতরের দেওয়ালে ও ছাদে আঁকা জাতকের বিভিন্ন গল্পের ছবি, ফ্রেস্কো। মন্দিরের বাইরের দেওয়ালে আছে অসাধারণ সুক্ষ্ম কারুকার্য, বিষ্ণুমূর্তি, আর সারিবদ্ধ গরুড় মূর্তি। প্রাসাদ চত্বরে আরও মন্দির রয়েছে। রয়েছে কম্বোডিয়ার অঙ্কোর ওাটের একটি মিনিয়েচার মডেল। সেটা এতই নিখুঁত দেখলে আশ্চর্য হতে হয়।

ব্যাঙ্ককের সবচেয়ে পুরনো মন্দিরটি কিন্তু প্রসাদ চত্বরের বাইরে। শায়িত বুদ্ধের মন্দির, ওয়াট ফ্রা চেতুপন বা ওয়াট পো নামে বিখ্যাত। ৯৫টি প্যাগোডা আছে এই মন্দির প্রাঙ্গনে, আর আছে বোধিবৃক্ষ, কৃত্রিম ঝরনা, কোষ্টিপাথরের শিবলিঙ্গ, অর্কিড ফুল। মূল মন্দিরে ঢুকতে হলে জুতো খুলতে হয়। মোট ৩৯৪টি বুদ্ধমূর্তি রয়েছে মন্দিরের ভিতরে। প্রধানমূর্তিটি বিশাল। প্রায় ১৫০ ফুট লম্বা আর ৪০ ফুট উঁচু শায়িত বুদ্ধের নিবার্ণ মূর্তিটি বাস্তবিক ভাবেই অসামান্য।

ইট কংক্রিটে তৈরি মূর্তিটি পুরটাই মোড়া সোনার পাতে। তবে এই মন্দিরে ক্যামেরা নিয়ে প্রবেশ নিষেধ। সকাল ৮.৩০ থেকে ১২টা এবং ১টা থেকে বিকেল ৩টে পর্যন্ত গ্রান্ড প্যালেস খোলা থাকে। গ্রান্ড প্যালেসে যাওয়ার জন্য মহিলাদের পোশাক আশাকে কিছু বিধি নিষেধ মেনে চলতে হয়। রাজপ্রসাদ দেখে চলুন সোনার বুদ্ধমন্দির। সাড়ে ১৫ফুট উঁচু এই মূর্তিটির ওজন প্রায় ৫হাজার কেজি। মন্দিরের চারপাশে রয়েছে আরও অনেক বুদ্ধ মূর্তি।

আরও পড়ুন- উত্তরপূর্ব ভারতের রাজ্য অরুণাচল কী করে বেড়াবেন?

স্টিমারে চড়ে এ শহরের বিখ্যাত চাও প্রায়া নদীরে ভেসে দেখে নিন ব্যাঙ্ককের আর এক রূপ। সন্ধেবেলায় চলে যেতে পারেন ব্যাঙ্ককের সিয়াম নিরামিটে। এখানে অসাধামান্য থাই নৈশ ভোজের সঙ্গে পরিবেশিত হয় এক অসাধারণ স্টেজ শো। থাইল্যান্ডের ইতিহাস ও সংস্কৃতি নিয়ে নাচ গান বাজনা সহযোগে দু ঘণ্টার এক জমজমাট অনুষ্ঠান। তবে স্টিল বা ভিডিও ক্যামেরা নিয়ে ঢোকা বারণ।

ব্যাঘ্রমন্দির

ব্যাঙ্কক থেকে ১৪০ কিমি দূরে থাইল্যান্ডের ব্যাঘ্রমন্দির। এই মন্দিরের শুধু বৌদ্ধ সন্ন্যাসীদের বাসস্থানই নয়, গত ৭ বছর ধরে এই মন্দিরটি আসলে বাঘেদের আশ্রয় স্থল। থাই ভাষায় এর নাম ওয়াট ফা লুয়াং টাবুয়া। পর্যটকদের কাছে এটি টাইগার টেম্পল বলে বিখ্যাত। বৌদ্ধ লামারা কেমন বনের বাঘকে পোষ মানিয়েছে দেখে অবাক হতে হয়। এই ব্যাঘ্রমন্দিরের সবকটা বাঘই আদিতে আমাদের করবেট ন্যাশনাল পার্কের।

রিভার কোয়াইয়ের ব্রিজ

থাইল্যান্ড সফরে এসে ব্যাঙ্ককের মন্দির, রাজপ্রাসাদ যেমন দেখবেন, তেমনই থাইল্যান্ডের বিখ্যাত কোয়াই নদীর ঐতিহাসিক ব্রিটটিও অবশ্যই দেখবেন। ব্যাঙ্কক থেকে স্থানীয় ট্রাভেল এজেন্টদের ব্যবস্থাপনায় যেতে পারেন ব্রিজ অন দ্যা রিভার কোয়াই দেখতে। সিনেমার কল্যাণে এই ব্রিজের এখন বিশ্বজোড়া খ্যাতি। একযাত্রায় দেখে নিন, এরাওয়ান জলপ্রপাতও। কোয়াই নদীর সেতু দেখে এরাওয়ান জলপ্রপাত দেখতে যাওয়ার পথে দুপুরের খাওয়া সারতে পারেন কোয়াই নদীর ওপরে ভাসমান হোটেলে।

আরও পড়ুন- উত্তরপূর্ব ভারতের রাজ্য ত্রিপুরা কী ভাবে বেড়াবেন?

পাটায়া

পা বাড়ালেই পাতিয়া। পাটায়া কথাকে এভাবেই উচ্চারণ করেন স্থানীয়রা । ব্যাঙ্কক থেকে ৩নম্বর হাইওয়ে বরাবর ১৪৭ কিমি যেতে মোটামুটি আড়াই ঘণ্টা সময় লাগে। পাটায়া যাওয়ার রাস্তার দুধারে অজস্র কাশফুল। পাটায়ার একচিলতে সৈকতে সারি সারি ছাতা আর বিয়ার বার। কোথাও কোথাও ডেক চেয়ার পাতা বা ইজি চেয়ার।

পাটায়ার খ্যাতি তার সুখাদ্যের জন্য । থাই হাউস রেস্তরাঁয় ঢোকার মুখে দেখতে পাবেন বড় বড় অ্যাকোয়ারিয়াম। তাতে দাঁড়া উঁচিয়ে শুঁড় দুলিয়ে হাত পা নেড়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে বিশাল বিশাল কিং লবস্টার। আর টাইগার প্রন বা কিং প্রনের দল। যেটা বেছে দেবেন, সেটা তখনই রান্না করে দেবে।

ছোট বড় সবার কাছে আকর্ষণীয় হবে পাটায়ার নং নুচ বটানিক্যাল গার্ডেন। এখানে দেখেতে পাবেন থাই নৃত্যের বর্ণাঢ্যের অনুষ্ঠান আর হাতির বিস্ময়কর নাচ। আর তার নানা খেল কসরত।

ব্যাঙ্কক কীভাবে যাবেন? ইন্ডিয়ান এয়ারলাইন্স ছাড়াও, এয়ার এশিয়া, স্পাইসজেট, গো এয়ার, ইন্ডিগো, এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান যাচ্ছে।

চিয়াংমাই- ব্যাঙ্ককে পৌঁছে সেখানে দু তিনদিন থেকে, তারপর বিমানে বা বাসে অথবা ট্রেনে চিয়াং মাই চলুন। চিয়াং মাই উত্সবের দেশ, এতিহ্যের দেশ। উত্তর থাইল্যান্ডের পার্বত্য অঞ্চলের এই স্বর্গরাজ্যটি উত্তরের গোলাপ নামে পরিচিত। ব্যাঙ্কক থেকে চিয়াং মাইয়ের দূরত্ব ৭৮৫ কিমি। চিয়াংমাই আর তার ১০৫ কিমি উত্তরে, চিয়াং রাইয়ে সাত দিনের একটা ভালো ভ্রমণ হতে পারে।

চিয়াং মাই থেকে নানা প্যাকেজ ট্যুরে এই সফর করা যেতে পারে। চিয়াং মাইয়ে অনেক মন্দির। কোনও মন্দিরের নাম জানতে হলে থাই ভাষায় বলুন, ওয়াট নেজু, ওয়াট আর আই, থাই ভাষায় ওয়াট মানে মন্দির। এখানকার সব মন্দিরের প্রবেশ দ্বারে প্রহরী হল ড্রাগন। চিয়াং মাইয়ের সবচেয়ে প্রাচীন চিয়াং মান বৌদ্ধ মন্দির।

এই মন্দিরে রয়েছে স্ফটিকের বৌদ্ধ মূর্তি, সেডি লুয়াং মন্দিরে আরাধ্য দেবতা বুদ্ধ। চিয়াং মাইয়ের রাজ পরিবারে মৃত সদস্যদের চিতাভস্ম রাখা আছে, সোয়াং ডট মন্দিরে। ৫০০ বছরের বেশি প্রাচীন ওয়ার বুপ্পারাও মন্দির।

চিয়াং মাই গেলে অবশ্যই ঘুরে দেখুন দীর্ঘ গ্রীবা উপজাতি মেয়েদের গ্রাম, মে হং সন-এ। থাইল্যান্ড আর মায়ানমার সীমান্তে মে হং সন। মে হমং সন- খুব সুন্দর বেড়ানোর জায়গা। আসাধারণ সবুজ আর তেমনই নির্জন। এখানে হাতির পীঠে চড়ে জঙ্গলে ঘুরে বেড়াতে পারেন। আর নৌকোয় চড়ে নদীতে বেসে বেড়ানোর আনন্দ মনে থাকবে।

চিয়াং রাইয়ের পরিচিতি তার অসাধারণ নৈসর্গিক সৌন্দর্য, পার্বত্য উপজাতির জীবনযাত্রার বিশিষ্টতা আর ধ্বংসস্তূপের ইতিহাস। চিয়াং রাই, চিয়াং মাইয়ের থেকেও কিছুটা প্রাচীন। বস্তুত লানা রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা রাজা মেংগ্রাই ১২৬২ খ্রিস্টাব্দে প্রথমে চিয়াং রাই রাজ্য প্রতিষ্ঠা করেন। এর তিন দশক পরে ১২৯৬ খ্রিস্টাব্দে তিনি চিয়াং মাই রাজ্য প্রতিষ্ঠা করেন।

প্যাকেজ ট্যুর।

চিয়াং মাই চিয়াং রাইয়ে তিনটি পুরো দিনের প্যাকেজ ট্যুর আর একবেলা চিয়াং মাই শহর ঘুরে দেখার একটা ট্যুর কেনা ভালো। এছাড়া নিজেরা ঘুরে বেড়ানোর জন্য আরও অন্তত দু দিন হাতে রাখা দরকার। একদিন গোল্ডেন ট্রায়াঙ্গেল। মায়ানমার, লাওস আর থাইল্যান্ডের মিলনসীমার নাম গোল্ডেন ট্রায়াঙ্গেল। মেকং নদীর ধারে দেশীয় রীতির বড় রেস্তরাঁয় মধ্যহ্ন ভোজসহ শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত ছোট কোচে ভ্রমণ করা যায়।

পরের দিন এলিফ্যান্ট সাফারি আর রাফটিং। হাতির স্নান আর নানা কসরত দেখে, হাতির পীঠে নদী পেরিয়ে জঙ্গল ঘুরে, বাঁশের ভেলায় নদীতে ভেসে, গরুর গাড়িতে গ্রামের পথে ঘুরে চিয়াং মাইয়ের জল জঙ্গল গ্রামজীবন দেখে নিন।

Photo by Craig McKay on Unsplash

শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত কোচে রওনা হতে হবে সাড়ে আটটটায়। এবারে চলুন আরও দূরে দীর্ঘ গ্রীবা মেয়েদের গ্রাম আখায়ে। সেই সঙ্গে মায়ানমার সীমান্তে থাটন, চিয়াং দাও গুহা, মেয়াও পার্বত্য আদিবাসী থাটন মন্দিরও দেখা হয়ে যাবে। বিভিন্ন ট্রাভেল এজেন্সির ব্যবস্থায় এই ট্যুর কিছুটা ছোট বা বড় করে দেখানো হয়।

বাহনের তারতম্য রয়েছে। কেউ নিয়ে যান কোচে, কেউ বিমানে। একবেলার সিটি সাইসিয়িং ট্যুরে শহর মন্দির, ধ্বংসস্তূপ ছাড়াও চিয়াং মাইয়ের বড় পরিচয় নানা হস্তশিল্প ও কর্মরত শিল্পীদের দেখা ও জানার সুযোগ পাওয়া যায়।

প্রাচীন বৌদ্ধ গুম্ফা, বিশাল বিশাল বৃক্ষ, শহরের বহু কালের প্রচীর ও তোরণ ইত্যাদি দেখে, রূপো ও পাথরের কাজ প্রত্যক্ষ করে পৌঁছে যাবেন বোসান গ্রামে। এখানে বংশ পরম্পরায় রঙ্গীন ছাতা শিল্প আরও সমান উজ্জ্বল। সেই সঙ্গে সেদিন বা অন্য কোনও দিন সন্ধের জন্য আবহমাবন কালের লানা রীতির খান্তক ডিনারের টিকিট অবশ্যই কাটবেন।

চিয়াং মাইয়ের প্রচীন ঐতিহ্যের ঘ্রাণে, বর্ণে স্বাদে ধ্বনীতে এই নৈশভোজ ও নৃত্যগীত আমাদের মন রাঙিয়ে দেয়। হাতে সময় থাকলে, দই সুথেপ পাহাড়ে এবেলা ট্যুরের ভেবে রাখতে পারেন।

দই সুথেপ চিয়াং মাইয়ের প্রতীক। পাহাড়ের মাথায় (৩৫২০ফুট) পবিত্র মন্দিরে প্রতি বছর নানা স্থানের বৌদ্ধ তীর্থ যাত্রীরা আসেন। মন্দিরে ভিতর উত্তর আঞ্চলিক থাইশৈলীতে নির্মিত স্বর্ণস্তূপ আর ভগবান বুদ্ধের স্মৃতিচিহ্ন দেখতে নানা দেশের পর্যটকদের ভিড় হয়। মন্দিরে উঠতে হয়, দীর্ঘ সিঁড়ি ভঙে। পাহাড় থেকে চিয়াং মাইয়ের আদিগন্ত রূপ মনোমুগ্ধকর। দই সুথেপ চিয়াং মাইয়ের ১৬ কিমি পশ্চিমে।

দেশ বিদেশ বা উইকেন্ড, যে কোনও ধরণের ট্যুরের ক্ষেত্রে বিশেষ সহযোগিতার জন্য হোয়াটস অ্যাপ করুন- 9073503958

ফিচার ইমেজ-Photo by Ammie Ngo on Unsplash

আমাদের চ্যানেলে যুক্ত হয়ে যান

About Orbit News

Check Also

‘বিলুপ্ত ব্যাবিলনের সাম্রাজ্য’ ইরাকে প্রচীন রূপকথার নগরী ব্যাবিলনের ইতিহাসের খোঁজে

পূর্ণেন্দু ব্যানার্জি- ব্যাবিলোনিয়ার উত্তর অ়ঞ্চলে অবস্থিত ব্যাবিলন ছিল ক্ষুদ্র একটি গ্রাম। এই অপরিচিত গ্রামটির আশ্চর্য …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

error: Content is protected !!